মুকুল রায়ের বক্তব চিন্তার তৃণমূল, কি বললেন তিনি জেনে নিন..
মুকুল রায় এবার ঝুলি থেকে বের করতে চান তৃণমূলের কেষ্ট-এর কেলেঙ্কারি। তাই অভিষেকের পর তাঁর নিশানা হচ্ছে অনুব্রত মন্ডল। মুকুল রায় জানিয়েছেন, 'এবার এমন কথা ফাঁস হবে যে, তৃণমূল ওঁকে দলেই রাখবে না।' বীরভূম তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে দাঁড়িয়েই হুঙ্কার তুলেছেন মুকুল। এবারে অনুব্রতকে একেবারে অন্য চ্যালেঞ্জ দিলেন মুকুল। মুকুল রায়ের এই চ্যালেঞ্জ শোনার পর অনুব্রতও পাল্টা চ্যালেঞ্জ করে বলেছেন, "মুকুল রায় বীরভূমে এলেই ৪০ হাজার লোক দিতাম। আগে এই জেলায় আসে সেইরকম সমাগম করে দেখান, তারপর তো যুদ্ধ জয় করবেন।"
রবিবার সাঁইথিয়ার জনসভায় তিনি অনুব্রতকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, "এখানকার তৃণমূল জেলা সভাপতি শুধু বড়ো বড়ো কথাই বলেন। আমি আজ ওঁকে নিয়ে একটি কথাও বলবো না। বলবো, কিন্তু পরের মিটিংয়ে।" মুকুল অনুব্রতর নাম একবার উচ্চারণ করেননি। কিন্তু তাঁর নিশানায় যে অনুব্রত মন্ডলই রয়েছেন তা তিনি কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন।মুকুল রায় জোর গলায় বলে গেলেন, "পরের মিটিংয়ে এমন একটি তথ্য ফাঁস করবি যে ওঁর পদটাই আর থাকবে না। হয় ওঁকে দল সরিয়ে দেবে, আর সেটা না হলে ও নিজেই দল থেকে সরে যেতে বাধ্য হবে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে গেলাম।"
তিনি আরও বললেন, "অনুব্রত বলেছিলেন, এই জেলার একটি আসনেও বিজেপি প্রার্থী দিতে পারবে না। আমি চ্যালেঞ্জ করলাম, অন্য জেলায় না হোক এই জেলা পরিষদ বিজেপি দখল করবেই। সাধ্যি থাকলে আটকে দেখান।"
রবিবার সাঁইথিয়ার জনসভায় তিনি অনুব্রতকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, "এখানকার তৃণমূল জেলা সভাপতি শুধু বড়ো বড়ো কথাই বলেন। আমি আজ ওঁকে নিয়ে একটি কথাও বলবো না। বলবো, কিন্তু পরের মিটিংয়ে।" মুকুল অনুব্রতর নাম একবার উচ্চারণ করেননি। কিন্তু তাঁর নিশানায় যে অনুব্রত মন্ডলই রয়েছেন তা তিনি কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন।মুকুল রায় জোর গলায় বলে গেলেন, "পরের মিটিংয়ে এমন একটি তথ্য ফাঁস করবি যে ওঁর পদটাই আর থাকবে না। হয় ওঁকে দল সরিয়ে দেবে, আর সেটা না হলে ও নিজেই দল থেকে সরে যেতে বাধ্য হবে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে গেলাম।"
তিনি আরও বললেন, "অনুব্রত বলেছিলেন, এই জেলার একটি আসনেও বিজেপি প্রার্থী দিতে পারবে না। আমি চ্যালেঞ্জ করলাম, অন্য জেলায় না হোক এই জেলা পরিষদ বিজেপি দখল করবেই। সাধ্যি থাকলে আটকে দেখান।"
Comments
Post a Comment